শেরপুরের মাটিতে আজ যেন একটা পবিত্র স্রোত বয়ে গেছে—বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমীর নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুক্রবার (১৭ অক্টোবর ২০২৫) সকালে একটি বিশেষ রুকন সম্মেলনে ভাবগম্ভীর উৎসাহে সম্পন্ন হয়েছে, যেন একটি মায়াবী আলোর রশ্মি ছড়িয়ে পড়েছে গণতান্ত্রিক আকাশে! সকাল ৭:৩০-এ শুরু এই ঐতিহাসিক কার্যক্রমে শেরপুরের রুকনরা, দলের সর্বোচ্চ জনশক্তি, তাদের ভোটাধিকারের মাধ্যমে যেন একটি নতুন ভোরের স্বপ্ন রচনা করেছেন—এই ভোট শুধু নেতৃত্ব নির্বাচন নয়, বরং আগামী তিন বছরের জন্য দলের হৃদয়স্পন্দন নির্ধারণের এক পবিত্র যাত্রা, যেন একটি প্রদীপের আলোয় আলোকিত হচ্ছে জামায়াতের ভবিষ্যৎ! ২০২৫-এর জুনে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর এই সম্মেলন যেন একটি ফুল, যা ফুটে উঠেছে দীর্ঘ অপেক্ষার শীতের পর।
জেলা আমীর মাওলানা হাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে এই সম্মেলন যেন একটি দৃঢ় বৃক্ষের ছায়া, আর জেলা সেক্রেটারি নুরুজ্জামান বাদলের মনোজ্ঞ সঞ্চালনা যেন একটি নদীর স্রোত, যা উপস্থিত রুকনদের হৃদয়ে উৎসাহের ঢেউ তুলেছে। প্রধান অতিথি নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট নাজমুল হাসান সাঈদী, ময়মনসিংহ অঞ্চলের টিম সদস্য হিসেবে, যেন একটি অটল পাহাড়ের মতো দাঁড়িয়ে নিরপেক্ষতার পতাকা তত্ত্বাবধান করেছেন, তাঁর দক্ষতায় ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া হয়ে উঠেছে একটি স্বচ্ছ কাচের মতো—কোনো দাগ ছাড়াই! এই নির্বাচন জামায়াতের ইতিহাসে একটি সোনালি পাতা, যেখানে রুকনদের প্রতিটি ভোট যেন একটি মোমবাতি, যা জ্বালিয়ে দিয়েছে গণতান্ত্রিক চর্চার অমর আলো।
শেরপুরের এই রুকন সম্মেলন যেন একটি পবিত্র আসর, যেখানে প্রতিটি ভোট ছিল আদর্শের প্রতি অটুট ভালোবাসার স্বাক্ষর—নির্বাচিত আমীরে জামায়াত এখন শুধু একজন নেতা নন, বরং দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে জামায়াতের নীতি, পরিকল্পনা ও কার্যক্রমের এক জ্বলন্ত প্রতীক, যেন একটি বাতিঘর যা আগামী পথ দেখাবে। এই ঐতিহাসিক মুহূর্ত শেরপুরকে করে তুলেছে একটি গণতান্ত্রিক তীর্থস্থান, যেখানে রুকনদের উৎসাহ আর ভক্তির মিলনে জন্ম নিয়েছে এক নতুন আশার সুর—এই সুর ছড়িয়ে পড়ুক, যেন জামায়াতের এই যাত্রা দেশের জন্য হয়ে ওঠে এক অমর স্বপ্নের পথ!

