নেত্রকোণার ধুলোমাখা পথে যেন একটা উষ্ণ আলোর রশ্মি পড়লো—বেসরকারি সংস্থা স্বাবলম্বী উন্নয়ন সমিতির বাস্তবায়িত খুলনা অঞ্চলের রূপান্তরের আস্থা প্রকল্পের কার্যক্রম পরিদর্শনে কো-অর্ডিনেটর রত্না বর্মণ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দিনব্যাপী যাত্রায় এসে স্থানীয়দের হৃদয় জয় করেছেন, যেন একটা মায়ের হাতে ছোঁয়া পড়ে ফুটে উঠেছে আশার ফুল! এই পরিদর্শন শুধু অফিসিয়াল নয়, বরং যুবক-যুবতীদের স্বপ্নের সাথে মিলিত হয়ে উন্নয়নের এক নতুন অধ্যায় লিখেছে, যেখানে আস্থা প্রকল্পের কাজ যেন একটা নদীর স্রোত, যা গ্রামের মাটিকে সেচন করে সবুজ করে তুলছে। রত্না বর্মণের উপস্থিতি যেন একটা উজ্জ্বল তারা, যা নেত্রকোণার উন্নয়নের আকাশে নতুন আলো ছড়িয়ে দিয়েছে।
সকাল সাড়ে দশটায় জেলা উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর কার্যালয়ে নেত্রকোণা সদর উপজেলা যুব ফোরামের সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে রত্না বর্মণের আগমন যেন একটা উৎসবের মতো হয়ে উঠেছে—যুব ফোরামের সদস্যরা ফুলের মালায় তাঁকে বরণ করে, যেন একটা পবিত্র আলিঙ্গনে মিলিত হয়েছে ভবিষ্যতের স্বপ্ন! আহ্বায়ক পার্থ প্রতীম সরকারের নেতৃত্বে সদস্যবৃন্দের উপস্থিতিতে তিনি আস্থা প্রকল্পের বিস্তারিত খোঁজখবর নেন, যুব ফোরামের ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা শোনেন—এই সাক্ষাত যেন একটা সেতুর মতো, যা যুবকদের শক্তি আর প্রকল্পের লক্ষ্যকে এক করে তুলেছে, কারণ এখানে শুধু কথা নয়, বরং হৃদয়ের গভীর অনুভূতি মিশে গেছে উন্নয়নের আকাঙ্ক্ষায়। রত্না বর্মণের চোখে সেই উষ্ণতা, যা যুবকদের মনে আশার বীজ বপন করে দিয়েছে।
দুপুর ২টায় স্বাবলম্বী উন্নয়ন সমিতির ড্রিম সেন্টারে জেলা নাগরিক প্ল্যাটফর্মের ত্রৈমাসিক সভায় অংশগ্রহণ করে রত্না বর্মণ যেন একটা দৃঢ় পাহাড়ের মতো দাঁড়িয়ে উঠেছেন—সঞ্জয় সরকারের সঞ্চালনায় সভার শুরুতে আহ্বায়ক হারাধন সাহার স্বাগত বক্তব্য যেন একটা উষ্ণ আলিঙ্গন, আর স্বাবলম্বী উন্নয়ন সমিতির নির্বাহী পরিচালক স্বপন পালের শুভেচ্ছা বক্তব্য যেন একটা প্রেরণার ঢেউ! প্রধান অতিথি হিসেবে তাঁর বক্তব্যে মিশে গেছে আস্থা প্রকল্পের সাফল্যের গল্প, যা নাগরিকদের মনে জাগিয়ে তুলেছে একটা অটুট বিশ্বাসের আলো—এই সভা শুধু আলোচনা নয়, বরং সমাজের সকল স্তরের মানুষের হাত মিলিয়ে উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাওয়ার এক জ্বলন্ত প্রতিজ্ঞা। উপস্থিত আস্থা প্রকল্পের ক্লাস্টার কো-অর্ডিনেটর খালেদ ইশতেশাম, জেলা সমন্বয়কারী সাবিনা ইয়াসমিন প্রমুখের সাথে এই সাক্ষাত যেন একটা পরিবারের মিলন, যা নেত্রকোণার উন্নয়নকে করে তুলছে আরও শক্তিশালী।
রত্না বর্মণের এই দিনভর যাত্রা যেন একটা আলোর ক্যারাভান, যা নেত্রকোণার যুবক-নাগরিকদের মনে আস্থা আর আশার বীজ ছড়িয়ে দিয়ে চলে গেছে—এই প্রকল্পের কার্যক্রম যেন একটা ফুলের বাগান, যা দিন দিন ফুটে উঠবে সমাজের সুন্দর স্বপ্নে, আর রত্না বর্মণের মতো নেতৃত্ব যেন সেই বাগানের মায়াবী মালী!
