সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে মানসিক প্রতিবন্ধী নারীর উপর নির্মম ধর্ষণের অন্ধকার ছায়ায় লুকিয়ে থাকা পলাতক আসামি ফরিদুল ইসলাম বিটকেল (১৯) এখন আইনের হাতে বন্দী—র্যাব-১২-এর দৃষ্টি যেন একটা তলোয়ারের ফলা, যা ১৬ অক্টোবর রাত ১০টায় শিয়ালকোল বাজারের গোপন আড়াল ছিন্ন করে তাকে গ্রেফতার করে ফেলেছে, যেন একটা ভয়ংকর স্বপ্ন থেকে জেগে ওঠার মতো ভিকটিমের পরিবারের হৃদয়ে ফুটে উঠেছে সামান্য আশার আলো! গ্রেফতারকৃত ফরিদুল, মীরের দেউলমুড়া গ্রামের বাদশা শেখের ছেলে, ৩১ আগস্ট নিজ বাড়িতে নিরীহ নারীকে ফুসলিয়ে ধর্ষণ করে পলাতক হয়ে যায়, আর পরের দিন মা বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের মামলায় আইনের দ্বার খুলে দেন—এই অপরাধের ভয়াবহতা যেন একটা কালো ছায়া, যা প্রতিবন্ধী নারীর দুর্বল মনে চিরকালের ক্ষত ফুটিয়ে তুলেছে, আর সমাজের হৃদয়ে জাগিয়ে তুলেছে ক্ষোভের ঝড়!
র্যাব-১২-এর সদর কোম্পানি কমান্ডার ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দীপংকর ঘোষের বিজ্ঞপ্তিতে ফুটে উঠেছে আইনের দৃষ্টির দৃঢ়তা—চৌকস অভিযানে গ্রেফতার ফরিদুলকে রায়গঞ্জ থানায় হস্তান্তর করে আইনানুগ ব্যবস্থার পথ খুলে দিয়েছে র্যাব, যেন একটা অন্ধকার রাতের পর ভোরের আলো ফুটে উঠছে ন্যায়ের পথে। এই গ্রেফতার যেন শুধু একটা চেইন নয়, বরং প্রতিবন্ধী নারীদের অধিকার রক্ষার এক জ্বলন্ত প্রতিজ্ঞা, যা সমাজের হৃদয়ে জাগিয়ে তুলছে একটা গভীর অনুভূতি—কত নিরীহ মানুষ এই ধর্ষণের নির্মম হাতে ভেঙে পড়ে, কত স্বপ্ন ছিন্ন হয় এই অপরাধের জ্বালায়! ফরিদুলের এই পতন যেন একটা সতর্কবাণী, যা বলছে আইনের চোখ বন্ধ নয়, এবং এই লড়াই চলবে, যতক্ষণ না প্রতিবন্ধী নারীদের হাসির অধিকার ফিরে আসে এই অন্ধকারের ছায়া থেকে।

