পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার কাছিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাহামুদুল হাসানের বিরুদ্ধে জেলেদের চাল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ যেন হৃদয়ে একটা বিষাক্ত ছুরির আঘাত—সরকারের বরাদ্দকৃত জীবিকার এই অমৃত, যা দারিদ্র্যের কালো ছায়ায় কুসুমিত জেলেদের জন্য ২৫ কেজি করে ছিল বরাদ্দ, সেটা কর্মকর্তার লোভের হাতে কেটে ২০ কেজিতে সীমাবদ্ধ হয়ে জেলেদের পেটের আগুন আরও জ্বালিয়ে দিয়েছে, যেন একটা মায়ের দুধের ফোঁটা ছিন্নভিন্ন হয়ে পড়ছে নিরীহ সন্তানের মুখে! এই ভয়াবহ অনিয়মের খবর পত্রিকায় ফুটে উঠায় স্থানীয় জেলেদের ক্ষোভের ঝড় উথলে ওঠে, যা উপজেলা প্রশাসনের চোখ খুলে দেয়—১৬ অক্টোবর বৃহস্পতিবার শোকজ নোটিশ দিয়ে কর্মকর্তাকে আইনের জালে জড়িয়ে ফেলা হয়েছে, যেন অন্ধকারের ছায়ায় লুকিয়ে থাকা চোরের হাত ধরা পড়ে আলোর সামনে!
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জানান, লিখিত জবাব চেয়ে তদন্ত চলছে, অভিযোগ প্রমাণিত হলে কঠোর প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে—এই প্রতিজ্ঞা যেন আইনের দৃষ্টির দৃঢ়তা, যা জেলেদের হৃদয়ে আশার একটু আলো জ্বালিয়ে দিচ্ছে, কিন্তু এই অনিয়মের অন্ধকার যেন একটা নির্মম চক্র, যা দরিদ্রের পাত্র থেকে চালের দানা লুট করে লোভের পেট ভরিয়ে দিচ্ছে, আর সমাজের অনুভূতিতে জাগিয়ে তুলছে ক্ষোভের গভীর ঢেউ! জেলেদের এই কষ্ট যেন শুধু পেটের নয়, হৃদয়ের ক্ষত—কবে আইনের হাত এই লুটের চক্র ছিন্ন করবে, যাতে জেলেদের পাত্র আবার ভরে উঠে আশার স্বাদে?

