logo
ads

বরগুনায় ভুয়া রিপোর্টের ছায়ায় হাসপাতালের কালো দাগ

বরগুনা প্রতিনিধি

প্রকাশকাল: ১০ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:২২ পি.এম
বরগুনায় ভুয়া রিপোর্টের ছায়ায় হাসপাতালের কালো দাগ

বর্তমান বাংলা

বরগুনার পেশেন্ট কেয়ার হাসপাতালে যেন বিষাক্ত সাপের ফণা উঁচু হয়ে উঠেছে—ভুয়া রিপোর্ট ও বিভ্রান্তিকর চিকিৎসা পরামর্শের নৃশংস অভিযোগে এলাকা কাঁপছে হৃদয়বিদারক চাঞ্চল্যের ঝড়ে, এক ভুক্তভোগী পরিবারের তিনজনের নাম উল্লেখ করে থানায় লিখিত অভিযোগ যেন ছুরির ফলায় বিঁধে রেখেছে সকলের বুকে। শুক্রবার (১০ অক্টোবর) বিকেলে বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি মোহাম্মদ ইয়াকুব হোসাইনের কণ্ঠ কাঁপতে কাঁপতে নিশ্চিত করেছেন এই হৃদয়ফেটে ঘটনা, তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়ে গুরুত্বের সঙ্গে বিষয় দেখছেন, আইনি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে যেন ন্যায়ের আলো জ্বালিয়ে দিয়ে। এই অভিযোগে প্রত্যেকের হৃদয় যেন রক্তাক্ত ক্ষত পেয়ে কাঁদছে, চিকিৎসার আস্থা যেন কালো গহ্বরে ডুবে যাচ্ছে।

অভিযোগ সূত্রের কাঁপা কণ্ঠে জানা যায়, বরগুনা পৌরসভার কলেজ ব্রাঞ্চ রোডের বাসিন্দা মো. মিজানুর রহমান মাসুম তালুকদার (৬৫)-এর বড় মেয়ে মোমেনা আক্তার এশা (৮ মাসের অন্তঃসত্ত্বা) গত ২৪ সেপ্টেম্বর জ্বরে কাতর হলে যেন বিষের ফোঁটা ঢেলে দিয়েছে ভয়ের মনে, দ্রুত পেশেন্ট কেয়ার হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু সেখানে বিভিন্ন পরীক্ষার নামে উল্লেখযোগ্য অর্থ হাতিয়ে নিয়ে ভুল ও বিভ্রান্তিকর রিপোর্ট সরবরাহ করে ডেঙ্গু জ্বরের রোগ নির্ণয় করে সিজার অপারেশনের পরামর্শ যেন হৃদয়ে ছুরির কাটামারি দিয়ে রেখেছে, পরিবার গভীর আতঙ্কে কাঁপতে থাকে যেন মৃত্যুর দরজায় দাঁড়িয়ে। এই নির্যাতনের বেদনায় মিজানুরের বুক ফেটে যায়, এলাকায় উদ্বেগের কালো মেঘ ঘনিয়ে এসেছে।

সন্দেহজনক পরিস্থিতিতে একই দিন মেয়েকে অ্যাম্বুলেন্সে নিয়ে ঢাকার উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে যান যেন অন্ধকারের গভীর থেকে আলোর সন্ধানে—পরীক্ষায় রিপোর্টে স্পষ্ট হয় মেয়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত নয়, পেশেন্ট কেয়ারের রিপোর্ট সম্পূর্ণ ভুল ও বিভ্রান্তিকর যেন বিষাক্ত জালের ফাঁদ, এতে শুধু রোগীর জীবন ঝুঁকির মুখে ফেলে না, সাধারণ মানুষের চিকিৎসা ব্যবস্থায় আস্থা নষ্ট করে যেন হৃদয়ে বিষ ঢেলে দিয়ে। অভিযোগে ডা. নুরছালী, ডা. নাজমা ও ম্যানেজার চিন্ময়ের নাম উল্লেখ যেন অপরাধের কালো ছায়া ফুটিয়ে তুলেছে।

পরিবারের সদস্যরা কাঁদতে কাঁদতে জানান, ঘটনার পর আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গে পরামর্শ করে থানায় অভিযোগ দায়ের করতে সময় লেগেছে যেন যন্ত্রণার গভীরতায় ডুবে, মিজানুরের কণ্ঠ ভেঙে যায় বলতে—“হয়রানির শিকার হয়েছি, সেই অভিজ্ঞতা আর কোনো পরিবার যেন না পায়, প্রশাসনের কাছে সঠিক বিচার দাবি করছি”—এই আবেদনে এলাকা কাঁপছে ক্রোধের জোয়ারে। হাসপাতালের পক্ষ থেকে দাবি, অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন যেন সুনাম ক্ষুণ্ন করার চক্রান্ত, কিন্তু এই যুক্তিতে যেন বিষের ফোঁটা আরও ঢেলে দিয়েছে সন্দেহের গ্রাহ্যে।

বাংলাদেশ প্রাইভেট হসপিটাল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক এসোসিয়েশন বরগুনা জেলা শাখার সভাপতি মোঃ সালেহ মাহমুদ সুমন শরীফের কণ্ঠে দৃঢ়তা—“অভিযোগ প্রমাণিত হলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে যেন ন্যায়ের আঘাতে অপরাধী পুড়ে ছাই হয়”—এই প্রতিশ্রুতিতে কিছুটা আশার রোদ্দুর ফুটে উঠলেও, বরগুনার সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ আবুল ফাত্তাহের মুঠোফোন কথায় যেন কঠোরতার বজ্রপাত—“এই ধরনের ভুয়া রিপোর্টের সঙ্গে জড়িত প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে যেন বিষাক্ত জাল ছিন্ন হয়ে যায়”—এলাকায় চাঞ্চল্যের আগুন জ্বলছে, সকলে কাঁদছে নীরবে এই অবিশ্বাসের যন্ত্রণায়।

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর

হাইলাইটস

বিশেষ সংবাদ