নরসুন্দা নদীর শান্ত জলের তীরে, কিশোরগঞ্জের বুকে দাঁড়িয়ে আছে পাগলা মসজিদ—যেন আড়াইশ বছরের ইতিহাস, ঐতিহ্য আর আধ্যাত্মিকতার এক জীবন্ত ক্যানভাস। এই মসজিদ শুধু ইট-পাথরের স্থাপনা নয়, এটি কিশোরগঞ্জের গর্ব, মানুষের বিশ্বাস আর ভক্তির এক অলৌকিক কেন্দ্র—যেখানে নামাজের সুরে মিশে যায় জিল কদর পাগলার অলৌকিক স্মৃতি। স্থানীয় জনশ্রুতির গল্পে ভেসে ওঠে এক পাগলবেশী সাধকের কথা, যিনি ধর্মনিষ্ঠা আর অদ্ভুত আচরণে ‘পাগলা’ নামে পরিচিত হয়েছিলেন। তাঁর কবরের পাশে গড়ে ওঠা এই মসজিদ আজও হাজারো মানুষের হৃদয়ে জ্বালায় আলো—যেন নরসুন্দার জলে প্রতিফলিত হয় এক অমর কাহিনী।
নরসুন্দা নদীর শান্ত জলের তীরে, কিশোরগঞ্জের বুকে দাঁড়িয়ে আছে পাগলা মসজিদ—যেন আড়াইশ বছরের ইতিহাস, ঐতিহ্য আর আধ্যাত্মিকতার এক জীবন্ত ক্যানভাস। এই মসজিদ শুধু ইট-পাথরের স্থাপনা নয়, এটি কিশোরগঞ্জের গর্ব, মানুষের বিশ্বাস আর ভক্তির এক অলৌকিক কেন্দ্র—যেখানে নামাজের সুরে মিশে যায় জিল কদর পাগলার অলৌকিক স্মৃতি। স্থানীয় জনশ্রুতির গল্পে ভেসে ওঠে এক পাগলবেশী সাধকের কথা, যিনি ধর্মনিষ্ঠা আর অদ্ভুত আচরণে ‘পাগলা’ নামে পরিচিত হয়েছিলেন। তাঁর কবরের পাশে গড়ে ওঠা এই মসজিদ আজও হাজারো মানুষের হৃদয়ে জ্বালায় আলো—যেন নরসুন্দার জলে প্রতিফলিত হয় এক অমর কাহিনী।
স্থানীয়দের বিশ্বাস, পাগলা মসজিদে দান করলে মনোবাসনা পূর্ণ হয়—এই বিশ্বাসে প্রতি সপ্তাহে অসংখ্য মানুষ দানের বাক্সে তাদের ভক্তি নিবেদন করেন, যার ফলে এটি দেশের বৃহত্তম দানভাণ্ডারগুলোর একটি হিসেবে খ্যাতি পেয়েছে। এই মসজিদে আসা প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে জাগে এক অদ্ভুত শান্তি—যেন নরসুন্দার জলের শীতল ছোঁয়া আর জিল কদর পাগলার আধ্যাত্মিক আলো মিলে এক অলৌকিক স্পর্শ দেয়। এটি কেবল একটি উপাসনালয় নয়, কিশোরগঞ্জের আত্মিক ঐতিহ্যের প্রতীক—যা শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে বিশ্বাস, শান্তি আর ঐক্যের বার্তা ছড়িয়ে যাচ্ছে। পাগলা মসজিদ যেন নরসুন্দার তীরে এক অমর সাক্ষী, যার প্রতিটি ইটে লুকিয়ে আছে আড়াইশ বছরের গল্প—ভক্তির, ঐতিহ্যের এবং একটি সমাজের অটুট বিশ্বাসের।

